শেষ রাতের চিঠি
রাতে ঘুম না এলে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে তারা গুনতে ভালো লাগে অরণের। আজও সে দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎই তার নজর পড়ল জানালার ফাঁক দিয়ে গলানো একটা খামের ওপর। খামে লেখা—
“অরণ, খুঁজলে পাবে।”
লেখাটা অরণর মায়ের হাতের লেখা। কিন্তু তাঁর মা তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন! অরণর বুক কেঁপে ওঠে। তবুও কৌতূহল তাকে থামাতে পারলো না।
খামটা খুলতেই একটা ছোট কাগজ—
“যেদিন আমি থাকব না, সেদিন এই বাক্স খুলবে।”
কাগজের নিচেই ছোট একটি কাঠের বাক্স। অরণ অবাক—এ বাক্স সে কখনো দেখেনি!
ধীরে ধীরে বাক্স খুলতেই দেখা গেল পুরনো দিনের কিছু ছবি—অরণ ছোট, মা হাসছেন, বাবা পাশে। আর আছে একটি নোট—
“অরণ, তুমি একা নও। আলো যখন নিভে যায়, তারারা তখনই দেখা দেয়।”
অরণ আর নিজেকে সামলাতে পারল না। চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরতে লাগল।
জানালার বাইরে আকাশটা যেন আরও ঝলমল করে উঠেছে।
আজ রাত, অরণ প্রথমবার বুঝল—
ভালবাসা কখনো হারিয়ে যায় না, শুধু রূপ বদলায়।
“অরণ, খুঁজলে পাবে।”
লেখাটা অরণর মায়ের হাতের লেখা। কিন্তু তাঁর মা তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন! অরণর বুক কেঁপে ওঠে। তবুও কৌতূহল তাকে থামাতে পারলো না।
খামটা খুলতেই একটা ছোট কাগজ—
“যেদিন আমি থাকব না, সেদিন এই বাক্স খুলবে।”
কাগজের নিচেই ছোট একটি কাঠের বাক্স। অরণ অবাক—এ বাক্স সে কখনো দেখেনি!
ধীরে ধীরে বাক্স খুলতেই দেখা গেল পুরনো দিনের কিছু ছবি—অরণ ছোট, মা হাসছেন, বাবা পাশে। আর আছে একটি নোট—
“অরণ, তুমি একা নও। আলো যখন নিভে যায়, তারারা তখনই দেখা দেয়।”
অরণ আর নিজেকে সামলাতে পারল না। চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরতে লাগল।
জানালার বাইরে আকাশটা যেন আরও ঝলমল করে উঠেছে।
আজ রাত, অরণ প্রথমবার বুঝল—
ভালবাসা কখনো হারিয়ে যায় না, শুধু রূপ বদলায়।